ফুটবল মাঠে কৌশল হবার জন্য, অনেক সময় অনেক পন্হায় অবলম্বন করতে হয়।
অনেক সময় ছোট খাটো ফাউলের জন্য, অতিরন্জিত ভাবে মাটিতে লুটিয়ে পড়ে ফুটবলারা, রেফারির দৃষ্টি আকর্ষণ করতে চান।
প্রতিপক্ষ ফুটবলার কে, যদি একটা কার্ড উপহার দিয়ে চাপে ফেলানো যায়। দলের স্বার্থে প্রতিপক্ষ থেকে, একটা পেনাল্টি আদায় করে নেওয়া যায়, তবে ফুটবলের ভাষায় সেটা খুব বেশি অন্যায়ও বলা যায় না।।
বরং বলা যায় সেটা পার্টস আব গেইম খেলার আংশ।
ফুটবলের অনেক রথী মহারথী রা এই পন্হা অবলম্বন করেছেন। সবশেষে কাতার বিশ্বকাপের ফ্রান্সের বিপক্ষে, ফাইনালে ডি-মারিয়ার পেনাল্টি আদায় করে ছিলেন একই পন্হায়, সেটা নিয়ে খুব একটা আলোচনা হয় না , যত আলোচনা হয় নেইমারের বেলায়।।
একটু ইনজুরি থেকে বেঁচে থাকার জন্য মাঠের মধ্যে কৌশল অবলম্বন করেন নেইমার।
কিন্তুু সে কারণে নিন্দুুকরা, নানা রকম কুটিক্তি করেন।
নেইমার গায়ে ট্যাগ লাগিয়ে দেন অভিনেতা।
কিন্তুু সে-সব সুশীল রা এখন কেনো নিষ্চুপ ছিলেন।
কলম্বিয়ার বিপক্ষে বিশ্বকাপ বাছাই পর্বে ম্যাচে, একটা পেনাল্টি আাদায় করে নেবার জন্য, আলভারেজ যে অভিনয় করছেন সেটা হয়তো, বলিউড সুপার ষ্টার দের ও হার মানিয়ে দিবে।।
ঘটনার সূত্র পাত ম্যাচের ১০ তম মিনিটের সময়, হওয়া ভাসনো বল কে, গোলে কনফার্ট থেকে লাফিয়ে উঠেন আলভারেজ।।
কিন্তুু সে-সময় কলোম্বিয়ার গোল-কিপারও ছিলেন প্রস্তুুত।। লাফিয়ে উঠে বল ক্লিয়ার করতে গিয়ে সংঘর্ষ
বাঁধে, আর্জেন্টিনার ফরওয়ার্ড আলভারেজের সঙ্গে। আর তখন পেনাল্টি আদায় করার জন্য মাটিতে গড়িয়ে পড়েন আলভারেজ। স্পাইডার ম্যানের, ভাব খানা ছিলো এমন যেনো এই ম্যাচে তিনি আর খেলতেই পারবেন না।।
কিন্তুু টিভি রিপ্লেতে দেখা যায় কলম্বিয়ার গোল-কিপার তেমন কোন ট্যাকেলই করেননি। অথচ পেনাল্টির মাটিতে গড়িয়ে অভিনয় করতে শুরু করেন আলভারেজ।
যদিও, শেষ পর্যন্ত, রেফারি আর্জেন্টিনার পেনাল্টি দাবি কে প্রত্যাখান করেন। আর এর কিছু পড়ে উঠে দাড়িয়ে, খেলায় মনোনিবেশ করেন আথ্যালেটিকো মাদ্রিদের এই ফরওয়ার্ড।।
অর্থ্যাৎ ঘটনা স্পষ্ট হয়ে, যায় একটা পেনাল্টির জন্যই এমন অভিনয় করছেন আলভারেজ।। তাহলে নেইমারের গায়ে যারা অভিনেতা ট্যাগ জুড়ে দেন তার কেনো আলভারেজের বেলাতে চুপ।।
যার মানে আলভারেজ ডি-মারিয়ারা মাঠে অভিনয় করলে হয় লীলা আর নেইমার করলে ঢং।