ওয়ানডেতে বিশ্বকাপের ৩৩ তম ম্যাচে মুম্বাইয়ের ওয়াংখেডে স্টেডিয়ামে স্বাগতিক ভারতের মুখোমুখি হয় শ্রীলঙ্কা। এদিন আগে ব্যাট করে ৩৫৭ রানের বিশাল স্কোর দাঁড় করায় ভারত। জবাবে শামি ও সিরাজের দুর্দান্ত বোলিংয়ে মাত্র ৫৫ রানে অলআউট হয় শ্রীলঙ্কা। আর তাতেই লজ্জার রেকর্ডে নাম তুলল শ্রীলঙ্কা।
বিশ্বকাপে দলীয় সর্বনিম্ন স্কোরের দিক থেকে লংকানদের ৫৫ রানের ইনিংসটি স্থান পেয়েছে ৩য় অবস্থানে।
২০০৩ বিশ্বকাপে এই শ্রীলঙ্কাই কানাডাকে ৩৬ রানে গুটিয়ে দিয়েছিল। যা বিশ্বকাপের বিশ্বকাপের ইতিহাসে দলীয় সর্বনিম্ন স্কোর হিসেবে প্রথম অবস্থানে রয়েছে। এর আগে ১৯৭৯ বিশ্বকাপে কানাডা ইংল্যান্ডের কাছে ৪৫ রানে অলআউট হয়। যা দ্বিতীয় সর্বনিম্ন। ২০০৩ এ অস্ট্রেলিয়ার কাছে ৪৫ রানে গুটিয়ে যায় নামিবিয়া। যা যৌথভাবে আছে দ্বিতীয় অবস্থানে।
আর সর্বনিম্ন স্কোরের তালিকায় ৪র্থ অবস্থানে আছে বাংলাদেশ। ২০১১ সালে ওয়েস্ট ইন্ডিজের বিরুদ্ধে ৫৮ রানে অলআউট হয় বাংলাদেশ।
আর ওয়ানডে ইতিহাসে শ্রীলঙ্কার এটি ৩য় দলীয় সর্বনিম্ন স্কোর। এর আগে দক্ষিণ আফ্রিকার বিপক্ষে ৪৩ রানে অলআউট হয়েছিল দলটি। এটি তাদের সবচেয়ে সর্বনিম্ন স্কোর। আর কিছুদিন আগে এশিয়া কাপের ফাইনালে ভারতের বিপক্ষেই ২য় সর্বনিম্ন ৫০ রানে গুটিয়ে যায় লংকানরা।