উইকেটে বাউন্স সেঞ্চুরিয়নে ছিলো আগের ম্যাচেও। তবে এই ম্যাচে যোগ হয়েছে বলের সুইম আর মুভমেন্ট। তাতেই ঝড় শুরু হয়ে গিয়েছিল টাইগারদের। সেই ঝড়ের মধ্যেই বাংলাদেশর মান বাঁচানোর হাল ধরলেন আফিফ হোসেন। স্রোতের বিপরীতে দাঁড়িয়ে করলেন দারুণ ব্যাটিং। তার এই ইনিংসে একটা সংগ্রহের আশা দেখছে কোটি বাঙালিরাও।
আগের ম্যাচটা যেমন স্বপ্নের মতো ছিল, আজকের ম্যাচটা যেন ঠিক তার উল্টো। শুরু থেকে প্রোটিয়া বোলাররা বাউন্স, সুইম আর মুভমেন্টকে কাজে লাগিয়েছেন ।
আফিফের দারুণ প্রতি আক্রমণের ।শুরু থেকেই পালটা আক্রমণে প্রোটিয়া বোলিংয়ের জবাব দিয়েছেন তিনি। মাহমুদউল্লাহকে নিয়ে গড়েন ৬০ রানের জুটি। তাতে শুরুর ধাক্কাটা কোনোক্রমে সামলায় বাংলাদেশ। দলীয় শতরানের আগে বিদায় নেন মাহমুদউল্লাহ। তবে এরপর মেহেদি হাসান মিরাজকে নিয়ে চলেছে আফিফের লড়াই। অবশেষে ৭৯ বলে এসেছে ফিফটি।